নীলফামারী থেকে ১৮ কিঃমি উত্তরে অবস্থিত হরিণ চড়া নামকরনে ময়নামতি নামে এক রাজার কণ্যা ছিল তার নাম অনুসারে হরিন চড়া ইউনিয়নে ময়না মতি গড় তুলে উঠেন । সে খানে এখন ও বিভিন্ন জায়গা থেকে পর্যটক আসে দেখার জন্য । ডোমার থেকে ভ্যানে, মটর সাইকেল, সাইকেল, অটো
হরিণচড়া ইউনিয়নটি নীলফামারী জেলার ডোমার থানার অন্তর্ভুক্ত একটি ইউনিয়। নামকরণ সম্পর্কে যদিও মতভেদ রয়েছে কিন্তু এই ইউনিয়নের পূর্বের বয়োবৃদ্ধ ভদ্রলোকদের নিকট হতে এটা জানা যায় যে এই এলাকায় বহুপূর্বে একটা বন ছিল যাতে অন্যান্য প্রাণীর সাথে হরিণ এর বিচরন লক্ষনীয়।চারণভূমিকে আঞ্চলিক ভাষায় বলা হয় চড়ান। আর হরিণ নামকে পূর্বে লাগিয়ে হরিণচড়া নাম করন করা হয়। নামকরণকে নিয়ে আর একটি মত হলো রাজা ধর্মপাল এর বোন 'ময়নামতি'এর বাসা ছিল এই এলাকায়। ময়নামতি বাসায় শখ করে কিছু হরিণ এর শাবক রেখেছিলেন। শাবক গুলোকে ঘাশ খাওয়ার জন্য একটা বিস্তীর্ন অঞ্চল ঘিরে রাখা হয়েছিল। হরিণের চাড়ন ভুমি হিসেবে পরবর্তীতে যায়গাটির নাম লোকমুখে ছড়াতে থাকে হরিণচড়া।
০
হরিণচড়া ইউনিয়নটি নীলফামারী জেলার ডোমার থানার অন্তর্ভুক্ত একটি ইউনিয়। নামকরণ সম্পর্কে যদিও মতভেদ রয়েছে কিন্তু এই ইউনিয়নের পূর্বের বয়োবৃদ্ধ ভদ্রলোকদের নিকট হতে এটা জানা যায় যে এই এলাকায় বহুপূর্বে একটা বন ছিল যাতে অন্যান্য প্রাণীর সাথে হরিণ এর বিচরন লক্ষনীয়।চারণভূমিকে আঞ্চলিক ভাষায় বলা হয় চড়ান। আর হরিণ নামকে পূর্বে লাগিয়ে হরিণচড়া নাম করন করা হয়। নামকরণকে নিয়ে আর একটি মত হলো রাজা ধর্মপাল এর বোন 'ময়নামতি'এর বাসা ছিল এই এলাকায়। ময়নামতি বাসায় শখ করে কিছু হরিণ এর শাবক রেখেছিলেন। শাবক গুলোকে ঘাশ খাওয়ার জন্য একটা বিস্তীর্ন অঞ্চল ঘিরে রাখা হয়েছিল। হরিণের চাড়ন ভুমি হিসেবে পরবর্তীতে যায়গাটির নাম লোকমুখে ছড়াতে থাকে হরিণচড়া।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস